google-site-verification=r3lYzE3jI5XC8igrXRKdm9HAWALrzmx6coPmyeHNww4
Spread the love

গ্রাম গঞ্জে অনাদরে বেড়ে ওঠা, হালকা গোলাপি ফুলে ভরা গাছ আসলে নানা ওষুধের ভাণ্ডার।বহু জটিল রোগের যম, ব্যথা-ফোলাভাব কমায় এই গাছটি ।
গাছটির নাম বেহয়া। ঢোল কলমি নামে একে গ্রাম বাংলার মানুষ চেনে । এই গাছে থাকে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল, অ্যান্টি-মাইক্রোবিয়াল, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ধর্মী উপাদান । ঢোল কলমি স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত কার্যকর। অনাদরে বেড়ে ওঠা ঢোল কলমি গাছের পাতা বেটে নিয়ে যে কোনো ক্ষত স্থানে লাগালে তা তাড়াতাড়ি সেরে যায়।
কেউ যদি হাত-পায়ের যন্ত্রণায় কষ্ট পাচ্ছেন, তাঁরা ঢোল কলমি গাছের পাতা দিয়ে চেষ্টা করতে পারেন।ঢোল কলমি পাতা গরম করে ব্যথার স্থানে বেঁধে দিতে হবে জন্যও দুর্দান্ত কাজ করবে । যন্ত্রণা উপশম হবে তাড়াতাড়ি।
শরীরের কোনও অংশ বা হাত-পা ফুলে গেলে, ফোলা কমাতেও ব্যবহার করুন ঢোল কলমি। ঢোল কলমি গাছের পাতা বেটে পেস্ট বানিয়ে ফোলা স্থানে ওই পাতা বাটা লাগিয়ে দিন। নিমেষে সমস্যা মুক্তি হবে।
ঢোল কলমি দাঁতের নানা সমস্যা জন্যও দারুণ কার্যকর । ভেষজ সেবন করলে দাঁতের ক্ষয় এবং পায়োরিয়ার মতো সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।
ঢোল কলমি গাছের পাতা ছিঁড়লে দুধের মতো একটি তরল পদার্থ পাওয়া যায়।বিছের কামড়লে সেই ক্ষতস্থানে এই তরল লাগিয়ে নিলে রক্তপাত কমার সাথে সাথে, ধীরে ধীরে বিষের প্রভাবও কমতে শুরু করবে।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Verified by MonsterInsights