বিশেষ প্রতিবেদন, কলকাতা ঃ এই প্রথম আন্তজার্তিক কলকাতা পুস্তকমেলায় অংশগ্রহন করল ছোটোবন্ধুদের প্রিয় পত্রিকা ও প্রকাশনা ‘চিরকালের ছেলেবেলা’। ৪৭তম কলকাতা বইমেলার ৬২৫ নম্বর ‘চিরকালের ছেলেবেলা’র স্টলে প্রথম দিন থেকেই ছোটোদের পাশাপাশি বড়োদের উপস্থিতিও ছিল নজরকাড়ার মতো।
পত্রিকার বিভিন্ন সংখ্যা, ছোটোদের খবরের কাগজ, ছড়া-কবিতা, ছোটোগল্প, উপন্যাস, প্রবন্ধ-নিবন্ধের পাশাপাশি ছিল কমিকসের বইও।
প্রতিদিনই পরিচিত-অপরিচিত বইপ্রেমীদের আসা-যাওয়া, দেদার আড্ডা আর আলোচনায় মুখর হয়ে উঠেছিল প্রিয় প্রকাশনার স্টল। অনেকেই ডাউনলোড করলেন ‘চিরকালের ছেলেবেলা’ অ্যাপ।
এসেছিলেন অ্যাড মিনিস্টেটর জেনারেল এন্ড অফিসিয়াল ট্রাস্টি, ওয়েস্ট বেঙ্গল, গুডউইল অ্যাম্বাস্যাডার, আইএএ ইন্ডিয়া, ইউনেস্কো শ্রীযুক্ত বিপ্লব রায় এবং ‘পায়োনিয়ার পেপার এন্ড স্টেশনারি প্রাইভেট লিমিটেড’-এর কর্ণধার শ্রীযুক্ত হরিশ চোপড়া।
মনের মতো করে স্টল সাজিয়েছিলেন সুসাথী প্রহ্লাদ মিত্র ও দীপক বেরা। দিনের শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত ‘চিরকালের ছেলেবেলা’র স্টল আন্তরিকতার সঙ্গে দায়িত্ব সামলাতে দেখা গেল প্রকাশনার একনিষ্ঠ সদস্য প্রহ্লাদ মিত্রকে।
‘চিরকালের ছেলেবেলা’ পত্রিকায় বছরের পর বছর লিখছেন যাঁরা সম্মানীয় কবি-সাহিত্যিক-শিল্পী তাঁদের অনেকেই যেমন এসেছেন তাঁদের প্রিয় প্রকাশনার স্টলে, তেমনই এসেছেন প্রকাশনা থেকে যাঁদের লেখা বই প্রকাশ পেয়েছে তাঁরাও। দেখা মিলল এমন অনেক ছোটোবন্ধুর সঙ্গেও যারা পত্রিকার পাতায় লিখছে-আঁকছে বহুদিন। পরিকল্পনা পরামর্শ স্নেহ সম্মান আর ভালোবাসায় ঝুলি ভরে উঠল ‘চিরকালের ছেলেবেলা’র।
I visited the stall of Chirokaler Chhelebela. The editor Dipali Roy and co-editor Manik Roy were there. I feel proud with meeting them.