মার্চ মাসেই যেমন দোল উৎসবের সময়ে মাঝারি আকারের এক ধরনের কুল পাওয়া যায়। এ কুল কেবলমাত্র হোলির মরশুমে পাওয়া যায়।একটি বিশেষ কুল রাজস্থানের বাজারে পাওয়া যায়, তবে এটি মাত্র এক থেকে দুই মাসই স্থায়ী হয়। এই কুল খেতে খুবই সুস্বাদু। আজকাল, অনেক জাতের কুল ফল বাজারে পাওয়া যায়। কিন্তু এই একটু অন্যরকম।
শুধু বসন্তেই পাওয়া যাওয়া এটি একটি ‘মিরাকল’ ফল। যা বুদ্ধি,স্মৃতিশক্তি বাড়ায়। আবার ক্যানসারের কোষ-বৃদ্ধি আটকায়।যদি হজমের সমস্যা থেকে কোষ্ঠকাঠিন্যের ভোগেন তাও কমায়।
বাজারে দুই ধরনের এই কুল পাওয়া যায়। মিষ্টি এবং টক দুই স্বাদের কুল পাওয়া যায়। বর্তমানে বাজারে এই ফলের প্রচুর চাহিদা হয়েছে। কিন্তু এই কুলের সাথে ধর্মীয় রিতী জরিত ছিলো।সাধারণত হোলির একদিন আগে ধর্মী নিয়ম অনুসায়ী এখন বোনেরা তাদের ভাইদের গাঁদা ফুলের মালা পরান। আগে সবাই কিন্তু এর স্থানে কুল ফলের মালা পরাতেন। আজও অনেক গ্রামের মানুষরা কুল ফলের মালা পরেন। তবে এটি একটি বিশ্বাস রয়েছে । আসলে বোনেরা তাঁদের ভাইদের মিষ্টির পরিবর্তে মিষ্টি ফল খাওয়ানোর মাধ্যমে দোলের উৎসব শুরু করা বোধহয় আগে। সম্ভবত এই ফলের ঔষধি গুনের কথা মাথায় রেখে